গ্রন্থাগারের নাম: লীলাবতী গ্রন্থাগার
ইমেইল: lilabatilibrary@gmail.com
প্রতিষ্ঠার সাল ও তারিখ: ২৫-০৪-২০২১
পূর্ণ ঠিকানা:
বাসুদেবালয়, গ্রামঃ বলইবুনিয়া, ডাকঘরঃ তালবাড়ী বলইবুনিয়া-৮৭৩০, ঊপজেলাঃ বেতাগী, জেলাঃ বরগুনা।
উপজেলা: বেতাগি ,
জেলা: বরগুনা,
বিভাগ: বরিশাল
তালিকাভুক্তি নম্বর, প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও তারিখ |
তালিকাভুক্তি নম্বরঃ বরগুনা/বেসলাই-০২, সনদ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানঃ গনগ্রন্থাগার অধিদপ্তর, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।,
০৬-০৮-২০২৪ |
তালিকাভুক্তি ডকুমেন্ট |
|
গ্রন্থাগারের কার্যক্রম পরিচালনার স্থান |
বরগুনা জেলার বেতাগী উপজেলাধীন ৫ নং বুড়ামজুমদার ইউনিয়নের অন্তর্গত ৮ নং ওয়ার্ডের বলইবুনিয়া গ্রামের স্থায়ী নাগরিক বাসুদেব রায় (মনোজ) এর বাড়ী "বাসুদেবালয়" -এ "লীলাবতী গ্রন্থাগার" এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়। |
দৈনিক পত্রিকা ও সাময়িকীর সংখ্যা ও নাম |
জাতীয় দৈনিক ১ টিঃ দৈনিক সমকাল এবং স্থানীয় দৈনিক ১ টিঃ দৈনিক আজকের বাংলা। |
মোট সংগ্রহ/পাঠোপরকরণ সংখ্যা |
০ সংখ্যা |
প্রতিদিন উপস্থিত গড় পাঠকের সংখ্যা |
২০ জন |
গত ১ বছর গ্রন্থাগারের কার্যক্রম |
বিগত এক বছরে “লীলাবতী গ্রন্থাগার” এর কার্যক্রমের বিবরণ
২৫ এপ্রিল, ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে বরগুনা জেলার বেতাগী উপজেলাধীন ৫ নং বুড়ামজুমদার ইউনিয়নের অন্তর্গত ৮ নং ওয়ার্ডের বলইবুনিয়া গ্রামের স্থায়ী নাগরিক বাসুদেব রায় (মনোজ) প্রতিষ্ঠিত বীর মুক্তিযোদ্ধা বীরেন চন্দ্র রায় এর বাড়ীতে “লীলাবতী গ্রন্থাগার” এর কার্যক্রম শুরু হয়। "লীলাবতী গ্রন্থাগার" গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় অধিভুক্ত গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের নিবন্ধিত এবং সনদপ্রাপ্ত একটি গ্রন্থাগার (গনগ্রন্থাগার অধিদপ্তর রেজিষ্ট্রেশন নম্বরঃ বরগুনা/বেসলাই - ০২)। ইতমধ্যে, “লীলাবতী গ্রন্থাগার” এ ১৭০০ (এক হাজার সাতশত) বই যেমন, মুক্তিযুদ্ধের বই, ভাষা আন্দোলনের বই, ছড়ার বই, শিশুতোষ বই, কবিতার বই, আত্মজীবনমূলক বই, সায়েন্স ফিকশন, উপন্যাস সমগ্র এবং চাকুরি প্রত্যাশিদের বিভিন্ন সহায়ক বই পাঠকদের জন্য সংরক্ষিত রয়েছে। বইয়ের পাশাপাশি পাঠাগারটিতে জাতীয় পত্রিকা এবং খেলাধুলার সামগ্রী সর্বসাধারণের জন্য সংরক্ষিত রয়েছে। প্রতি বছর নানামুখী কার্যক্রম নিয়ে “লীলাবতী গ্রন্থাগার” এর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহন করা হয় যেমন, অত্র অঞ্চলের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তা প্রদান করা, এলাকাবাসীর বই পড়ার অভ্যাস তৈরির মাধ্যমে সুস্থ অবসর-বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টি করা, রক্তদান কর্মসূচী, ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, শীতবস্ত্র বিতরণ, প্রত্যন্ত জনগণের মধ্যে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য, পরিবেশ সংরক্ষণ ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা; সন্ত্রাস, মাদক, অপসংস্কৃতি ও কুসংস্কারের বিপরীতে সুস্থ্য সাংস্কৃতিক চর্চা ও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা; জাতীয় দুর্যোগে কিংবা জনজীবনে হঠাৎ সৃষ্ট বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে সহায়তামূলক কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে আসা, এবং বিভিন্ন জনকল্যাণ ও সমাজ সেবামূলক কাজে অংশ গ্রহণ করা। বিগত এক বছরে “লীলাবতী গ্রন্থাগার” এর পরিচালনা পর্ষদের উদ্যোগে বই পাঠ এবং বই পাঠ সম্পর্কিত অন্যান্য কার্যক্রমের বিবরণ নিম্নে বর্ণিত হল।
ক. বই পাঠ প্রতিযোগিতার বিবরণঃ
১. পাঠচক্রঃ
জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ার লক্ষ্য নিয়েই “লীলাবতী গ্রন্থাগার” প্রতি মাসে নির্ধারিত দিনে নির্দিষ্ট বইয়ের উপর একদল পাঠকের উষ্ণ, উত্তপ্ত ও আনন্দমুখর আলোচনার আয়োজন করে। পাঠকরা একসঙ্গে বসে নানাবিধ জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে নিজেকে আবিষ্কার করে। পাশাপাশি যুক্তিতর্ক ও জ্ঞানের আদান-প্রদান হয়। দেশী এবং বিদেশী ভাষার বিভিন্ন বই নিয়ে প্রতিটি পাঠচক্রই সদস্যদের গঠনমূলক আলোচনায় মুখর হয়। আলোচনায় পঠিত বইটির নানা উজ্জ্বল ও বলীয়ান দিকগুলোকে প্রাণবন্তভাবে তুলে ধরেন পাঠকরা। পাঠচক্রের সদস্যরা জটিল ও কৌতূহলী বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলার সুযোগ পান। এতে পাঠচক্রের তরুণ সদস্যরা আলোচক হিসেবে গড়ে ওঠার সুযোগ পান। একটি রুচিশীল ও সুনির্বাচিত বইয়ের চলমান পাঠচক্র শুধু পাঠকের মনোজগতের নয়, সামগ্রিক জীবনবিকাশের কেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায়।
“লীলাবতী গ্রন্থাগার” বিগত এক বছরে প্রতি মাসে একটি করে মোট ১২ (বার) -টি বইয়ের উপর পাঠচক্রের আয়োজন করে। বইগুলো যথাক্রমে, আরজ আলী অন্বেষণ (ম. আবদুস সামাদ), পদ্মানদীর মাঝি (মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়), মেমসাহেব (নিমাই ভট্টাচার্য), দেশে বিদেশে (সৈয়দ মুজতবা আলী), লালসালু (সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ), ঘরে-বাইরে (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর), পল্লীসমাজ (শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়), দিবারাত্রির কাব্য (মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়), রূপসী বাংলা (জীবনানন্দ দাশ), দত্তা (শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়), শেষের কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর), জননী (মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়)। প্রতি পাঠচক্রে সবচেয়ে প্রানবন্ত ও সর্বাধিক যুক্তিতর্ক সম্বলিত ৩ (তিন) জন পাঠককে বই পুরস্কৃত করা হয়।
২. আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনঃ
লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা; যার পটভূমি ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে “লীলাবতী গ্রন্থাগার” এর কর্তৃপক্ষ পাঁচটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চিত্রাঙ্কন ও রচনা লিখন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন এবং বিজয়ীদেরকে নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাতৃভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে পাঠাগারটির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। বরগুনা জেলার বেতাগী উপজেলাধীন বুড়ামজুমদার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বলইবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জামির উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বলইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং জামির উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মোট ২২ জন বিজয়ী শিক্ষার্থীদেরকে ক্রেস্ট, বই এবং শিক্ষা উপকরন পুরস্কৃত করা হয়।
খ. বই পাঠ সম্পর্কিত অন্যান্য কার্যক্রমঃ
১. গ্রন্থাগার দিবস পালনঃ
৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে “জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস” পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রচনা লিখন, চিত্রাঙ্কন ও বইপাঠসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
২. শিশু অধিকার বাস্তবায়নে সচেতনতা সৃষ্টিঃ
জাতিসংঘ ঘোষিত শিশু অধিকার সনদ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধিকল্পে শিশু একাডেমী থেকে শ্রমজীবী অধিকার বঞ্চিত শিশু ও তাদের অভিভাবকসহ সকল মহলের সচেতনতা বৃদ্ধি ও শিশু অধিকার সংরক্ষণ বিষয়ে কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়। সেমিনার ও মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়।
৩. “লীলাবতী গ্রন্থাগার একাদশ” ফুটবল দল গঠন এবং বিভিন্ন সুস্থ বিনোদন চর্চাঃ
"লীলাবতী গ্রন্থাগার" এর পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিকাশে বিভিন্ন কর্মসূচী পরিচালিত হয়ে আসছে যা অত্র অঞ্চলের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় "লীলাবতী গ্রন্থাগার" এর পাঠকদের সমন্বয়ে গঠিত "লীলাবতী গ্রন্থাগার একাদশ” ফুটবল দল বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ করছে যা তাদের সুস্থ বিনোদন ও শরীর চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সম্প্রতি বরগুনা জেলার বেতাগী উপজেলাধীন ৬ নং কাজিরাবাদ ইউনিয়নের অন্তর্গত জামির উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে কালিকাবাড়ী বন্ধু ক্লাব আয়োজিত দুইদিন ব্যাপী একটি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত টুর্নামেন্টে কালিকাবাড়ী বন্ধু ক্লাব একাদশ, লীলাবতী গ্রন্থাগার একাদশ, ফ্রেন্ড ক্লাসিক ফুটবল একাদশ এবং নাদিরা এন্টারপ্রাইস একাদশ এই চারটি দল অংশগ্রহণ করে। ফাইনাল রাউন্ডে 'লীলাবতী গ্রন্থাগার একাদশ' বনাম 'কালিকাবাড়ী বন্ধু ক্লাব একাদশ' বেলা অনুষ্ঠিত হয় এবং ২-১ গোলের ব্যবধানে কালিকাবাড়ী বন্ধু ক্লাব একাদশকে হারিয়ে লীলাবতী গ্রন্থাগার একাদশ বিজয় লাভ করে। তাদের অভিভাবকসহ সকল মহলের সচেতনতা বৃদ্ধি ও শিশু অধিকার সংরক্ষণ বিষয়ে কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়। সেমিনার ও মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়।
৪. বন্যার্ত অসহায় মানুষের আর্থিক সহায়তা প্রদানঃ
আকস্মিক ভয়াবহ বন্যায় প্লাবিত দেশের আট জেলা ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ। জলে ভাসা দুর্বিষহ দিন পার করছে লাখ লাখ মানুষ। সরকারের পাশাপাশি তাদের সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছে সকল স্তরের জনসাধারণ এবং বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠান। অন্যান্য সামাজিক প্রতিষ্ঠানের ন্যায় “লীলাবতী গ্রন্থগার” এর পক্ষ থেকে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনে বন্যার্তদের ত্রাণ তহবিলে অনুদান প্রদান করা হয়। |
ক্যাটাগরি |
No Category. |
অনুদানের সাল ও তারিখ |
|
অনুদান সম্পর্কিত তথ্য |
|
গ্রন্থাগারের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক/পরিচালকের নাম
|
বীরেন চন্দ্র রায় |
মোবাইল নম্বর |
০১৭৪০৫৫৫৯৯১
, ০১৭৪০৫৫৫৯৯১
|
হোয়াটস্যাপ নম্বর |
০১৭৪০৫৫৫৯৯১ |
আপলোড ডকুমেন্ট |
|
|
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে "লীলাবতী গ্রন্থাগার" কর্তৃক আয়োজিত চিত্রাঙ্কন এবং রচনা লিখন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরনের সংবাদ সংকলন।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের “গনগ্রন্থাগার অধিদপ্তর” কর্তৃক "লীলাবতী গ্রন্থাগার" এর রেজিস্ট্রেশন সনদ গ্রহণ করছেন গ্রন্থাগারটির প্রতিষ্ঠাতা বাসুদেব রায় (মনোজ)।
"বরগুনা জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার" এর গ্রন্থাগারিক জনাব মোঃ দেলুয়ার হোসেন এবং জুনিয়র গ্রন্থাগারিক গোলাম মোঃ আক্তার ফারুক মহোদয়ের লীলাবতী গ্রন্থাগার পরিদর্শন।
বন্যার্ত অসহায় মানুষের দুর্ভোগ উত্তরণের জন্য বন্যার্তদের ত্রাণ তহবিলে লীলাবতী গ্রন্থাগার এর অনুদান প্রদানের সংবাদ সংকলন।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের “জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র” অধিদপ্তরের উপগ্রন্থাগারিক জনাব মোঃ রাসেল রানা মহোদয়ের লীলাবতী গ্রন্থাগার পরিদর্শন।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের “জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র” অধিদপ্তরের উপগ্রন্থাগারিক জনাব মোঃ রাসেল রানা মহোদয়ের লীলাবতী গ্রন্থাগার পরিদর্শন।
লীলাবতী গ্রন্থাগার এর পাঠকদের সমন্বয়ে পাঠচক্র।
লীলাবতী গ্রন্থাগার এর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন অনুষ্ঠান (ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন জনাব পিজুস চন্দ্র দে, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), বরগুনা এবং জনাব অনিমেষ বিশ্বাস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), বরগুনা)
লীলাবতী গ্রন্থাগার এর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন অনুষ্ঠানের ছবি (ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন জনাব পিজুস চন্দ্র দে, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), বরগুনা)
বীর মুক্তিযোদ্ধা বীরেন চন্দ্র রায়, সভাপতি, লীলাবতী গ্রন্থাগার।
বাসুদেব রায় (মনোজ), প্রতিষ্ঠাতা, লীলাবতী গ্রন্থাগার।
|